“কদম রসুল কলেজ” – বন্দর নগরীর প্রথম ও আদর্শ উচ্চ শিক্ষার বিদ্যাপিঠ। ১৯৯১ সালের ৫ ডিসেম্বর কতিপয় ছাত্র যুবকদের নিয়ে যাত্রা শুরু হয় প্রাণপ্রিয় এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের। তদকালীন সংসদ সদস্য ও প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এড. আবুল কালাম সহ প্রত্যেক সংসদ সদস্য এ কলেজকে বর্তমান অবস্থায় নিয়ে আসার জন্য অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। বিশেষ করে জনাব নাসিম ওসমান, এস এম আকরাম, বর্তমান সাংসদ সেলিম ওসমান ও অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. শিরিন বেগম এর অবদান অনস্বীকার্য। প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, ৩১ জন উদ্যোক্তা, তদকালীন শিক্ষক শিক্ষিকা ও প্রতিষ্ঠাকালীন ছাত্র ছাত্রীদের ত্যাগ, অমানবিক পরিশ্রমের ফসল এ প্রতিশ্রুতিশীল বিদ্যাপিঠ। এ প্রতিষ্ঠানের বড় কৃতিত্ব, চূড়ান্ত পরীক্ষাগুলোর ধারাবাহিক সাফল্য। প্রথম বছরই ২৯ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ৮৬% ভাগ কৃতকার্য হয় (তখন ঢাকা বোর্ডে পাশের হার ছিলো মাত্র ৩৪%)। প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্ট সকলের সংঘবদ্ধ প্রচেষ্ঠার ফসল এ অর্জন।
WEB SITE DESIGN & DEVELOPMENT
“কদম রসুল কলেজ” – বন্দর নগরীর প্রথম ও আদর্শ উচ্চ শিক্ষার বিদ্যাপিঠ। ১৯৯১ সালের ৫ ডিসেম্বর কতিপয় ছাত্র যুবকদের নিয়ে যাত্রা শুরু হয় প্রাণপ্রিয় এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের। তদকালীন সংসদ সদস্য ও প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এড. আবুল কালাম সহ প্রত্যেক সংসদ সদস্য এ কলেজকে বর্তমান অবস্থায় নিয়ে আসার জন্য অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। বিশেষ করে জনাব নাসিম ওসমান, এস এম আকরাম, বর্তমান সাংসদ সেলিম ওসমান ও অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. শিরিন বেগম এর অবদান অনস্বীকার্য। প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, ৩১ জন উদ্যোক্তা, তদকালীন শিক্ষক শিক্ষিকা ও প্রতিষ্ঠাকালীন ছাত্র ছাত্রীদের ত্যাগ, অমানবিক পরিশ্রমের ফসল এ প্রতিশ্রুতিশীল বিদ্যাপিঠ। এ প্রতিষ্ঠানের বড় কৃতিত্ব, চূড়ান্ত পরীক্ষাগুলোর ধারাবাহিক সাফল্য। প্রথম বছরই ২৯ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ৮৬% ভাগ কৃতকার্য হয় (তখন ঢাকা বোর্ডে পাশের হার ছিলো মাত্র ৩৪%)। প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্ট সকলের সংঘবদ্ধ প্রচেষ্ঠার ফসল এ অর্জন।
Share